মনের
বড় অসুখ
শরীর
আর মনের দ্বন্দ্ব অহরহ।
উচিৎ
অনুচিতের তোলপাড় যাপন জুড়ে।
টানাপোড়েনে
ক্ষতবিক্ষত অন্ধকার ঘর
কোথায়
পাই আলো?
কে
দেখাবে দিশা?
উফফ্
আর পারছিনা...
ভেঙেচুরে
ছড়িয়ে ছিটিয়ে বাসনা যতো।
রক্তাক্ত
মেঝে, ব্যালকনি, ছাত
পা
রাখবার জায়গা নেই।
তোমার
দুচোখ জুড়ে এত্তো ভালোবাসা!
যে নদীটি আঁজলা ভরে দিতে চেয়েছিল একদিন
আজ
তার বুক ফেটে চৌচির।
আঁচল
বিছিয়েছে সে,
পার যদি কিঞ্চিৎ তাকেও দাও।
হে
নাথ অসুখ ঠিক হোক এবার
ঠিক হোক তার অসুখ
ঠিক হোক।।
কবির অন্যান্য লেখা পড়তে এখানে ক্লিক করুন।
কবি পরিচিতি –
মনীষা কর বাগচী বিয়ের পর দিল্লিতে আসেন। শৈশব এবং কৈশোর কেটেছে সবুজে শ্যামলে ঘেরা নদীয়া জেলার মাঝেরগ্রাম নামক একটি গ্রামে।
স্কুল থেকেই লেখা লিখি শুরু । নিজের মনেই লিখে যেতেন কত কিছু। আজ সে সব লেখাগুলোও হারিয়ে গেছে। লেখার অনুপ্রেরণা জোগান সেজোকাকা কবি নিশিকান্ত বাগচী।
দেশে এবং বিদেশে অসংখ্য লিটিল ম্যাগাজিনে লেখা প্রকাশিত হয়। প্রতিদিন কিছু না কিছু লেখেন। শ্রদ্ধেয় কাকু বিরাট বৈরাগ্যের সহায়তায় হরিচাঁদ ঠাকুরের গান লিখেছেন।
এ পর্যন্ত লেখিকার নিচের আটটি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে।
১ নীল দিগন্ত
২ চোখের কোণে জল
৩ নূতন ভোর
৪ বসন্তরেণু
৫ শিউলি বেলার সুর
৬ বিবর্ণ বনলতা
৭ তপন বাগচী গভীর অনুধ্যান
৮ স্বপ্ন সফর (গল্প বই)
দু’টি কাব্যগ্রন্থ প্রকাশের পথে।
১ শিমুলরঙা সূর্য